হুজুরের করা ধর্ষনের বিচার চাইলে যাদের গা জ্বলে।
যাদের মনে হয় ধর্ম এই বিচার চাওয়াতে রসাতলে গেল যাদের মনে হয় হুজুর শব্দটা ব্যাবহার করা উচিত হয় নাই আশা করি তারা উপদেশ দিবেন মাদ্রাসায় পড়ায় যে হুজুর, যে মুয়াজ্জিন যে ইমাম তাকে আসলে কি বলতে হবে। যখন আমরা একজন পুলিশ অন্যায় করলে সব পুলিশকে দোষ দিতে পারি ডাক্তার বললে সব ডাক্তার কেই বলি তাহলে ধর্ষক হুজুর হলে তাকে হুজুর বলা যাবেনা কেন! ছোটবেলা থেকে জানি হুজুরদের কিছু চারিত্রিক দোষ আছে। আমি নিজে এই রকম বেশ কয়েকটা ঘটনার শিকার মেয়ের সাথে কথা বলেছি। হুজুর বললে যাদের জ্বলে তাদের জন্য গত এক বছরে প্রকাশিত সংবাদ থেকে অল্প কয়েকটা শিরোনাম শোনাই, একটু মনযোগ দিয়ে পড়েন। ১) গত ২৫শে এপ্রিল মুক্তাগাছার এক মসজিদের ইমাম মানিক চান তার কাছে আরবি পড়তে আসা ১১ বছরের এক শিশুকন্যাকে মসজিদের ভিতর ধর্ষণ করেছেন। ২) গত ১০ এপ্রিল ঠাকুরগাওয়ের এক মসজিদের ইমাম সাদ্দাম মসজিদভিত্তিক শিশুশিক্ষা কার্যক্রমে পড়তে আসা এক শিশুকে মসজিদের ভিতর ধর্ষণ করেছেন। ৩) মসজিদের ভিতর এক শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে মইদুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ৪) কুমিল্লায় মসজিদের ভিতর ৫ বছরের এক শিশুকে ধর্ষণ করেন একজন ইমাম। এর আগে সেই ইমাম ১৮ বছরের এক যুবতীর সঙে অবৈধ শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করার সময়ে তাকে হাতে নাতে ধরে তাদের বিয়ে দেয়া হয়। ৫) ময়মনসিংহের ত্রিশালে ৬ বছরের এক মেয়েকে মসজিদের ভিতর ধর্ষণ করেন একজন ইমাম। ৬) মাদারীপুরের এক ইমাম কর্তৃক ৭ বছরের শিশু ধর্ষিত হয় মসজিদের ভিতর। ৭) ৩য় শ্রেণীর ছাত্রীকে মসজিদের ভিতর ধর্ষণ করেন কিশোরগন্জের একজন ইমাম। ৮) মুন্সিগন্জের এক ইমাম মসজিদের ভিতর ধর্ষণ করেন ৭ বছরের এক শিশুকে। ৯) ৭ বছরের শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগে চাঁদপুরে আটক হন এক ইমাম। ১০) চিতলমারীতে মসজিদের ইমাম ধর্ষণ করেন এক ছাত্রীকে। ১১) মুরাদনগরে ইমাম কর্তৃক কিশোরী ধর্ষণ। ১২) মদনে ধর্ষণ করতে গিয়ে জনতার হাতে ইমাম আটক। ১৩) বড়াইগ্রামে ইমাম জালালউদ্দিন ২ বছর ধরে ধর্ষণ করে আসছেন ২০ বছরের এক গৃহবধূকে। ১৪) সিলেটের শাহপরানে ইমাম কর্তৃক গৃহবধূ নিজ বাড়িতেই ধর্ষিত হন। ১৫) মসজিদের ভিতরে আফজাল নামের এক লম্পট ধর্ষণ করেন এক স্কুল ছাত্রী। আর মসজিদের বাইরে পাহারা দেন এক ইমাম। ১৬) কিশোরগঞ্জে প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণ করতে গিয়ে নিজেই লাশ হন এক ইমাম। উপরের সংবাদ শিরোনামগুলোই নির্দেশ করে ধর্ষণের জন্য সবার মত হুজুরদের ও একই রকম কঠিন শাস্তি হওয়া উচিত। ধর্মের দোহাই দিয়ে এদের আড়াল করবেন না প্লিজ। এই জানোয়াররা ধর্মের মুখোশ পড়ে আর কত অন্যায় করে বেড়াবে। এখনই সময় এই বকধর্মিকদের প্রতিহত করার। আপনার সন্তানকে ধর্ষন ও সব রকম যৌন নির্যাতনের ব্যাপারে সচেতন করুন। প্লিজ আপনার মেয়ে যদি কারও ব্যাপারে অভিযোগ করে তবে তাকে ধমক দিয়ে বা তার ওপর দোষ চাপিয়ে চুপ করিয়ে দিবেন না। তার অভিযোগ আমলে নিন এবং সে অনুযায়ী ব্যাবস্হা নিন। আপনার সন্তানকে তার নিজের ব্যাপারে সচেতন করে গড়ে তুলুন পিতা মাতা হিসেবে এটা আপনার দায়িত্ব। (খবর গুলো সংগৃহীত) __________________ লিখেছেনঃ অনিন্দিতা বেগম
যুক্তিবাদী বাংলা
হুজুরের করা ধর্ষনের বিচার চাইলে যাদের গা জ্বলে। যাদের মনে হয় ধর্ম এই বিচার চাওয়াতে রসাতলে গেল যাদের মনে হয় হুজুর শব্দটা ব্যাবহার করা উচিত হয় নাই আশা করি তারা উপদেশ দিবেন মাদ্রাসায় পড়ায় যে হুজুর, যে মুয়াজ্জিন যে ইমাম তাকে আসলে কি বলতে হবে। যখন আমরা একজন পুলিশ অন্যায় করলে সব পুলিশকে দোষ দিতে পারি ডাক্তার বললে সব ডাক্তার কেই বলি তাহলে ধর্ষক হুজুর হলে তাকে হুজুর বলা যাবেনা কেন!
ছোটবেলা থেকে জানি হুজুরদের কিছু চারিত্রিক দোষ আছে। আমি নিজে এই রকম বেশ কয়েকটা ঘটনার শিকার মেয়ের সাথে কথা বলেছি। হুজুর বললে যাদের জ্বলে তাদের জন্য গত এক বছরে প্রকাশিত সংবাদ থেকে অল্প কয়েকটা শিরোনাম শোনাই, একটু মনযোগ দিয়ে পড়েন।
১) গত ২৫শে এপ্রিল মুক্তাগাছার এক মসজিদের ইমাম মানিক চান তার কাছে আরবি পড়তে আসা ১১ বছরের এক শিশুকন্যাকে মসজিদের ভিতর ধর্ষণ করেছেন।
২) গত ১০ এপ্রিল ঠাকুরগাওয়ের এক মসজিদের ইমাম সাদ্দাম মসজিদভিত্তিক শিশুশিক্ষা কার্যক্রমে পড়তে আসা এক শিশুকে মসজিদের ভিতর ধর্ষণ করেছেন।
৩) মসজিদের ভিতর এক শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে মইদুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৪) কুমিল্লায় মসজিদের ভিতর ৫ বছরের এক শিশুকে ধর্ষণ করেন একজন ইমাম। এর আগে সেই ইমাম ১৮ বছরের এক যুবতীর সঙে অবৈধ শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করার সময়ে তাকে হাতে নাতে ধরে তাদের বিয়ে দেয়া হয়।
৫) ময়মনসিংহের ত্রিশালে ৬ বছরের এক মেয়েকে মসজিদের ভিতর ধর্ষণ করেন একজন ইমাম।
৬) মাদারীপুরের এক ইমাম কর্তৃক ৭ বছরের শিশু ধর্ষিত হয় মসজিদের ভিতর।
৭) ৩য় শ্রেণীর ছাত্রীকে মসজিদের ভিতর ধর্ষণ করেন কিশোরগন্জের একজন ইমাম।
৮) মুন্সিগন্জের এক ইমাম মসজিদের ভিতর ধর্ষণ করেন ৭ বছরের এক শিশুকে।
৯) ৭ বছরের শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগে চাঁদপুরে আটক হন এক ইমাম।
১০) চিতলমারীতে মসজিদের ইমাম ধর্ষণ করেন এক ছাত্রীকে।
১১) মুরাদনগরে ইমাম কর্তৃক কিশোরী ধর্ষণ।
১২) মদনে ধর্ষণ করতে গিয়ে জনতার হাতে ইমাম আটক।
১৩) বড়াইগ্রামে ইমাম জালালউদ্দিন ২ বছর ধরে ধর্ষণ করে আসছেন ২০ বছরের এক গৃহবধূকে।
১৪) সিলেটের শাহপরানে ইমাম কর্তৃক গৃহবধূ নিজ বাড়িতেই ধর্ষিত হন।
১৫) মসজিদের ভিতরে আফজাল নামের এক লম্পট ধর্ষণ করেন এক স্কুল ছাত্রী। আর মসজিদের বাইরে পাহারা দেন এক ইমাম।
১৬) কিশোরগঞ্জে প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণ করতে গিয়ে নিজেই লাশ হন এক ইমাম।
উপরের সংবাদ শিরোনামগুলোই নির্দেশ করে ধর্ষণের জন্য সবার মত হুজুরদের ও একই রকম কঠিন শাস্তি হওয়া উচিত। ধর্মের দোহাই দিয়ে এদের আড়াল করবেন না প্লিজ। এই জানোয়াররা ধর্মের মুখোশ পড়ে আর কত অন্যায় করে বেড়াবে। এখনই সময় এই বকধর্মিকদের প্রতিহত করার। আপনার সন্তানকে ধর্ষন ও সব রকম যৌন নির্যাতনের ব্যাপারে সচেতন করুন। প্লিজ আপনার মেয়ে যদি কারও ব্যাপারে অভিযোগ করে তবে তাকে ধমক দিয়ে বা তার ওপর দোষ চাপিয়ে চুপ করিয়ে দিবেন না। তার অভিযোগ আমলে নিন এবং সে অনুযায়ী ব্যাবস্হা নিন। আপনার সন্তানকে তার নিজের ব্যাপারে সচেতন করে গড়ে তুলুন পিতা মাতা হিসেবে এটা আপনার দায়িত্ব।
সাইফ মাহমুদ রিয়াদ
চেয়ারম্যান -
অনলাইন বাংলাদেশ ব্লগার কেন্দ্র!
Comments
Post a Comment